সহজেই বানান WiFi হটস্পট Connectifyব্যাবহার করে!!!

আজ আমি আপনাদের একটি গল্প শুনাব।
ধরুন ,আপনি আপনার ল্যাপটপ –এ ইন্টারনেট
ব্যাবহার করছেন ইথারনেট কানেকশন
অথবা বাংলালায়ন বা কিউবি দিয়ে। আপনার
বাবা, মা অথবা ভাই বা বোন মেইল চেক
করতে আসলো আপনার কম্পিউটারে । কিন্তু
আপনি একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করছেন, আর
আপনার ভাই অথবা বোন এর মেইল চেক
করাটাও জরুরি । এখন কি করা যায়?
একটা ওয়াইফাই হটস্পট থাকলে এই
সমস্যাটা হত না!!! এই সমাধান আপনার
হাতের মুঠোয়। এখনি ডাউনলোড করুন
Connectify
 Connectify করে নিন আপনার
ল্যাপটপ- এ।
হটস্পট এর Name ও Password দিয়ে চালু
করে দিন ওয়াইফাই হটস্পট!!!
এর Lite Version টি ফ্রী !!! Pro version
ব্যাবহার করতে software
টি কিনতে হবে আপনাকে। অথবা PirateBay
তে গিয়ে Connectify লিখে Search দিলে এর
টরেন্ট পাবেন।
Connetify এর বৈশিষ্ট্য:
ওয়াইফাই হটস্পট,
ফাইল শেয়ার(Pro version),
ইন্টারনেট শেয়ার,
ওয়াইফাই শেয়ার।
আরও জানতে click করুন ... Connectify
এখন আর কোন জটিলতা ছাড়াই ব্যাবহার
করুন ইন্টারনেট, আর আপনার বন্ধুদের ও
পরিবারের সদস্য-দের সাথেও শেয়ার করুন
আপনার ইন্টারনেট!!!
টিউনটি ভালো লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেন
না! আর কোন প্রশ্ন থাকলে , প্রশ্ন
করতে ভুলবেন না। আপনাদের সকলের
প্রতি শুভ কামনা রইল ।

 

Download করে নিন ঈদ এর Exclusive সব HD Wallpaper....

ঈদ মানে খুশি ঈদ মানে আনন্দ, তাই আম্রা সবাই ঈদের খুশিকে সবার সাথে ভাগ করে নিতে চাই, সেই কারনেই আমি আজকে আপ্নাদের সাথে ঈদ এর কিছু HD ছবি শেয়ার কর্লাম, ভাল লাগ্লে অবশ্যই Comment করে জানাবেন| সেই সাথে আপ্নাদের সবাইকে ঈদ এর অগ্রিম শুভেচ্ছা|





















 

Illustrator : এডবি ইলাষ্ট্রেটর দিয়ে কি কাজ করা হয়

ইলাষ্ট্রেশনের জন্য ইলাষ্ট্রেটর, উত্তরটা সহজ। কিন্তু এতে প্রশ্নের উত্তর নেই। এরপরই প্রশ্ন আসে ইলাষ্ট্রেশন কি ?
ইলাষ্ট্রেশন আপনি বহু দেখেছেন। পাঠ্য বইতে জ্যামিতিক ড্রইং থেকে শুরু করে যন্ত্রপাতির ছবি, বইপত্রে নানারকম ড্রইং, বিভিন্ন যন্ত্রের ম্যানুয়েলে বিভিন্ন অংশের পরিচিতি বুঝানোর ছবি। যেগুলি দেখে মনে হয় কলম বা পেনসিল ব্যবহার করে হাতে আকা।
এত সাদামাটা বর্ননা প্রয়োজন নেই, আপনি অবশ্যই এরচেয়ে ভাল বোঝেন। রেখা দিয়ে যাকিছু আকা হয় সেগুলি ইলাষ্ট্রেশন। তাইবলে শুধুমাত্র রেখা থাকবে এমন কথাও নেই, অনায়াসে রং থাকতে পারে। ইলাষ্ট্রেটরে করা অনেক ড্রইং দেখে বোঝা কঠিন সেটা রেখা এবং রং দিয়ে করা। বরং আরেক জনপ্রিয় এবং বেশি পরিচিত ফটোশপের সাথে তুলনা করে দেখা যাক।
ফটোশপে আপনি ছবি আকতে পারেন রংতুলি দিয়ে যেভাবে আকেন সেভাবেই। বিভিন্ন রঙের মিশ্রনে নতুন রঙ সৃষ্টি করতে পারেন। আবার ক্যামেরা দিয়ে উঠানো বা স্ক্যান করা ছবিও ব্যবহার করতে পারেন। ফলে ফটোগ্রাফিক একটি বিষয় থাকে। বহু রঙের বিষয় নিয়ে যে সৌন্দর্য সেটা ইলাষ্ট্রেটরে নেই। বরং এখানে রয়েছে নিখুত মাপের বিষয়। সেইসাথে ড্রইং বিষয়ক সৌন্দর্য।
ফটোশপের সাথে ইলাষ্ট্রেটরের মুল পার্থক্য কাজের পদ্ধতিতে। ফটোশপে ছবি তৈরী হয় পিক্সেল বা ডট দিয়ে (বিটম্যাপ)। কোন ইমেজে কতগুলি ডট সেটা নির্দিষ্ট। খুব বড় করে দেখলে ডটগুলি দেখা যায়। যে কারনে ছোট ইমেজকে বড় করলে মান নষ্ট হয়। ইলাষ্ট্রেটরে ছবি তৈরী হয় গানিতিক হিসেবে (ভেক্টর)। যত বড়ই করুন, সবসময় মান একই থাকবে। ইলাষ্ট্রেটরে তৈরী ফাইলের সাইজ ফটোশপের ফাইলসাইজ থেকে অনেক ছোট। এই বিষয়গুলি একসাথে করে কিছু কাজে ইলাষ্ট্রেটর অনন্য।
কাজের দিকগুলি দেখা যাক।
ডিজাইন এবং প্রিন্ট : যারা নেমকার্ড থেকে শুরু করে লিফলেট-পত্রপত্রিকা তৈরী করেন তাদের অন্তত টেক্সট এর জন্য ইলাষ্ট্রেটর প্রয়োজন। কারন ফটোশপে ফটোগ্রাফিক ইমেজ ঠিকভাবে পাওয়া যায় ঠিকই, লেখাগুলিকে খুব ধারালো পাওয়া যায় না। ফলে ইমেজ ফটোশপে, তারপর তাকে ইলাষ্ট্রেটরে এনে টেক্সট এবং ড্রইং যোগ করা এটাই নিয়ম হয়ে দাড়িয়েছে। এছাড়া লোগোর মত বিষয় সবসময়ই করা হয় ইলাষ্ট্রেটরে। লোগো কখনো বড় কখনো ছোট করে প্রিন্ট করা প্রয়োজন হয়। ইলাষ্ট্রেটরে বগ-ছোট করলেও সবসময়ই মান একই থাকে।
এনিমেশন এবং ভিডিও : যারা এনিমেশন করেন তাদের অনেক সময়ই মুল ড্রইং তৈরী করে তার ভিত্তিতে কাজ করতে হয়। টুডি এনিমেশন তো বটেই, থ্রিডি এনিমেশনের ক্ষেত্রেও। থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্সে বাড়ি তৈরীর জন্য অনেকে প্রথমে ইলাষ্ট্রেটরে ড্রইং করে নেন (কেউ কেউ কোরেল ড্র এবং অটোক্যাড ব্যবহার করেন), এরপর তাকে ম্যাক্সে নিয়ে এক্সট্রুড সহ অন্যান্য পদ্ধতিতে থ্রিডি বাড়ি তৈরী করেন। টুডি এনিমেশন যেহেতু ড্রইং ভিত্তিক সেহেতু পুরো ড্রইং ইলাষ্ট্রেটরে করে এনিমেশন সফটঅয়্যারে সরাসরি ব্যবহার করা যায়। যে কারনে সব এনিমেশন সফটঅয়্যারে ইলাষ্ট্রেটর ফাইল ব্যবহারের সুযোগ রাখা হয়েছে। আর আফটার ইফেক্টর এর মত এনিমেশন সফটঅয়্যার ব্যবহার করে যদি চলমান আলোকরেখা দেখাতে চান, সেটাও করা হয় ইলাষ্ট্রেটর ড্রইংকে পাথ হিসেবে ব্যবহার করে তার ওপর ইফেক্ট যোগ করে।
টেকনিক্যাল ড্রইং : বাড়ির নকসা, গাড়ির ডিজাইন থেকে শুরু করে যে কোন যন্ত্রপাতির ডিজাইন করা হয় ইলাষ্ট্রেটরের মত সফটঅয়্যার ব্যবহার করে। এতে একেবারে নিখুত মাপ ব্যবহার করা যায়। ফলে সেই ডিজাইন ব্যবহার করা যায় যন্ত্রপাতির পরিচিতিতে। ইন্টেরিয়র বা এক্সটেরিয়র ডিজাইনে সঠিক মাপ, অবস্থান ইত্যাদি বুঝোনোর জন্য ইলাষ্ট্রেটরে ড্রইং করা হয়।
ওয়েব ডিজাইন : ফ্লাশভিত্তিক ওয়েবডিজাইন করতে চান? ইলাষ্ট্রেটরে মনের মত ডিজাইন করে নিন। এরপর ফ্লাশ ক্যাটালিষ্টে ডকুমেন্টটি নিয়ে তাকে ইন্টারএকটিভ ওয়েবপেজ বানিয়ে ফেলুন। এনিমেশন-ভিডিও যোগ করুন। এক লাইন কোডও লেখা প্রয়োজন হবে না।
প্রশ্ন থাকতে পারে এসব কাজের জন্য ইলাষ্ট্রেটর ব্যবহার করতেই হবে?
আপনি ফটোশপের বদলে অন্য সফটঅয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। ইলাষ্ট্রেটরের বদলেও অন্য সফটঅয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। অন্তত কোরেল ড্র অত্যন্ত জনপ্রিয়। তবে ইলাষ্ট্রেটর অথবা কোরেল ড্র যে কোন একটি। একই কাজের জন্য দুটি সফটঅয়্যার প্রয়োজন নেই।
ইমেজ এডিটিং এর জন্য যেহেতু ফটোশপ অতুলনীয় সেকারনে একই কোম্পানীর তৈরী, সহজে একসাথে ব্যবহারযোগ্য ইলাষ্ট্রেটর কিছুটা প্রাধান্য পেতেই পারে।
 

ফটোশপ টিউটোরিয়াল : টাক মাথায় চুল গজান

অন্যের মাথায় টাক দেখে আনন্দ পেলেও নিজের মাথায় টাক দেখতে পছন্দ করেন না কেউই। টাক মাথায় চুল গজানোর বিজ্ঞাপন দেখে বহু টাকা খরচ করে তেল কেনেন। টাক মাথার তাক লাগানো সমাধান বিজ্ঞাপন দেখে কেউ কেউ বহু টাকা খরচ করে দোকানে গিয়ে আঠা দিয়ে চুল লাগান। এত কষ্ট করার প্রয়োজন নেই, ফটোশপে খুব সহজেই টাক মাথায় চুল গজাতে পারেন। অবশ্য সত্যিকারের মাথায় না, টাকমাথার ছবিতে।
এজন্য অবশ্যই আপনার দুটি ছবি প্রয়োজন হবে। একটি যে ছবিতে পরিবর্তন করবেন, আরেকটি পছন্দমত চুলঅলা মাথার চবি। ছবিদুটি একই কোনে, একই ধরনের আলোতে হলে সুবিধে হবে।
.          যে ছবিতে পরিবর্তন করতে চান তাকে ওপেন করুন।
.          চুলের ছবিটি আরেকটি লেয়ারে আনুন এবং মাস্ক, সিলেকশন অথবা সুবিধেজনক যে কোন পদ্ধতিতে চুলটুকু সিলেক্ট করে পৃথক করুন। চুল ছাড়া বাকি অংশ মুছে দিন।
.          চুলকে মাথার ওপর সঠিক যায়গায় আনুন এবং প্রয়োজনে স্কেল পরিবর্তন করে নিন।
.          মেনু থেকে Edit – Transform – Warp কমান্ড দিয়ে প্রয়োজনে বিভিন্ন অংশকে যায়গামত ঠিকভাবে বসান।
.          দুটি লেয়ারের টোন একই পর্যায়ে আনার জন্য মেনু থেকে Image – Adjustments – Match Color কমান্ড দিন এবং স্লাইডার ব্যবহার করে দুটি লেয়ারে রং একই লেভেলে আনুন।
.          চুলের ধারগুলিতে সমস্যা থাকলে চিকন ব্রাসের সাহায্যে ঠিক করে নিন।
.          যে ফরম্যাটে সেভ করতে চান সেই ফরম্যাটে সেভ করুন।

যত নিখুতভাবে চুলকে পৃথক করতে পারবেন কাজের ফল তত ভাল হবে।
 

ফ্রিল্যান্স গ্রাফিক ডিজাইন : কোন ফরম্যাট ব্যবহার করবেন

আপনি যদি গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে কোথাও চাকরী করেন তাহলে আপনাকে নিশ্চিয়ই কোন সফটঅয়্যার ব্যবহার করবেন, কোন ফরম্যাটে আউটপুট দেবেন এসব নিয়ে ভাবতে হয় না। তারাই ঠিক করে দেন। কিন্তু ফ্রিল্যান্সার হিসেবে যখন বিভিন্ন ক্লায়েন্টের কাজ করতে হয় তখন তাদের ভিন্ন ভিন্ন চাহিদার কারনে সিদ্ধান্ত আপনাকেই নিতে হয়। যারা এই পেশায় আসতে চান তারাও প্রস্তুতি নেয়ার সময় সমস্যায় পড়েন কোন সফটঅয়্যার শিখবেন এই সিদ্ধান্ত নিতে। এখানে বাস্তব পরিস্থিতির আলোকে কি শিখতে হবে এবং কাজ করার সময় কোনদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে সেটা উল্লেখ করা হচ্ছে।

ক্লায়েন্ট তার কাজের বর্ননা দেয়ার সময় দুটি বিষয় উল্লেখ করেন। একটি হচ্ছে কি কি ফরম্যাটে আউটপুট দিতে হবে, আরেকটি হচ্ছে সেটা কোথায় কোথায় কোথায় ব্যবহার করা হবে। এই দুটি মুল বিষয়ের দিকে দৃষ্টি রেখে আপনাকে কাজ করতে হবে।

আউটপুট ফরম্যাট হিসেবে
আপনি যদি ফ্রিল্যান্সারে গ্রাফিক ডিজাইনের কাজের বর্ননা দেখেন সেখানে দেখবেন লেখা রয়েছে AI, EPS, PNG, JPG ইত্যাদি ফরম্যাটে কাজ জমা দিতে হবে।
এআই হচ্ছে ইলাষ্ট্রেটর ফরম্যাট। এর অর্থ আপনাকে মুল কাজ ইলাষ্ট্রেটরে করতে হবে। যদি জানা না থাকে তাহলে এটুকু উল্লেখ করা প্রয়োজন, ফটোশপ কাজ করে বিটম্যাপ গ্রাফিক্স নিয়ে, ইলাষ্ট্রেটর কাজ করে ভেক্টর গ্রাফিক্স নিয়ে। আপনি ভেক্টরকে বিটম্যাপে পরিনত করতে পারেন, বিটম্যাপকে ভেক্টরে পরিনত করতে পারেন না। অন্যকথায় ইলাষ্ট্রেটরের কাজকে ফটোশপ ফাইল হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন কিন্তু ফটোশপ ফাইলকে ইলাষ্ট্রেটর ফাইল বানাতে পারেন না। ইলাষ্ট্রেটরের সুবিধে হচ্ছে একে বাকি যে ৩টি ফরম্যাটের উল্লেখ করা হয়েছে তাদের যে কোনটিতে পরিনত করা যায়।
ইপিএস ফরম্যাপ সরাসরি ইলাষ্ট্রেটর বা সরাসরি ফটোশপ থেকে পেতে পারেন। কাজেই এনিয়ে খুব বেশি মাথা ঘামানোর প্রয়োজন নেই।
পিএনজি (পিং) ফরম্যাট হচ্ছে ট্রান্সপারেন্সি সহ ইমেজ ফরম্যাট। ইলাষ্ট্রেটর বা ফটোশপ দুযায়গাতেই কাজ করে তাকে এই ফরম্যাটে ব্যবহার করা যায়।
কাজেই যদি ইলাষ্ট্রেটর ফরম্যাট উল্লেখ থাকে তাহলে ইলাষ্ট্রেটর ছাড়া গতি নেই। যদি উল্লেখ না থাকে তাহলে ফটোশপ ব্যবহার করতে পারেন।


ব্যবহার হিসেবে
ডিজাইনকে প্রধানত দুধরনের কাজে ব্যবহার করা হতে পারে। স্ক্রিন এবং প্রিন্ট। ওয়েব পেজ, অনলাইন বিজ্ঞাপন ইত্যাদি স্ক্রিনে ব্যবহারের জন্য। অবশ্যই ইমেজকে আরজিবি ফরম্যাটের হতে হবে। আর যদি প্রিন্ট উল্লেখ থাকে, যেমন প্যাড, কাগজপত্র, টি-সার্ট তাহলে সেটা সিএমওয়াইকে হিসেবে করে দেবেন।

কোন সফটঅয়্যার ব্যবহার করবেন সে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন এই দুটি বিষয়কে এক করে। যদি ইলাষ্ট্রেটরে কাজ করতে হয় তাহলে মুলত ড্রইং নির্ভর কাজ করতে হবে। ফটোগ্রাফ ব্যবহারের কাজটিও করতে হবে সাবধানে। বিটম্যাপ আকার পরিবর্তন করলে মান নষ্ট হয় একথা মনে রেখে।
যদি ভেক্টর প্রয়োজন হয়, পুরোপুরি বিটম্যাপে কাজ করার সুযোগ থাকে তাহলে কাজের সুবিধে অনেক বেশি। ইচ্ছেমত ফটোগ্রাফ যেমন ব্যবহার করা যায় তেমনি থ্রিডি সফটঅয়্যারে থ্রিডি টেক্সট, মডেল বা স্পেশাল ইফেক্ট তৈরী করে তাকেও ব্যবহার করা যায়।

কাজ শুরুর আগেই ভালভাবে জেনে নিন আপনাকে ঠিক কি করতে হবে। আপনি ফটোশপে কাজের নমুনা দেয়ার পর যদি ভেক্টর ফরম্যাটে আউটপুট দিতে বলে আপনি নিশ্চয়ই বিপদে পড়বেন। আর যদি নতুনভাবে শিখে কাজ শুরু করতে চান তাহলে শুধুমাত্র পটোশপের ওপর নির্ভর করবেন না। ইলাষ্ট্রেটর শেখার দিকে দৃষ্টি দিন।
 

শীর্ষেই আছে অ্যান্ড্রয়েড ফোন


গুগলের তৈরি মোবাইল ফোনের অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড এখনো শীর্ষে আছে। সম্প্রতি এক জরিপে এ তথ্য পাওয়া গেছে। বাজারে অ্যাপলের আইফোনের অংশীদারিত্ব ভালো থাকলেও অ্যান্ড্রয়েড- চালিত স্মার্টফোনগুলো এখনো শীর্ষে রয়েছে।জরিপের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে বিশ্বব্যাপী বিক্রি হওয়া স্মার্টফোনের মধ্যে ৬৪.১ শতাংশেই ব্যবহূত হচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম। গত বছরের এ সময়ে এই হার ছিল ৪৩.৪ শতাংশ।সিমবিয়ান অপারেটিং সিস্টেম-চালিত ফোনগুলোর ব্যবহার অনেক কমেছে। অ্যাপল আইওএস-চালিত স্মার্টফোনের সংখ্যা ১৮.৮ শতাংশ, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ১৮.২ শতাংশ। আগামী সেপ্টেম্বরে বাজারে আসবে আইফোন ৫। তাই আইওএস ব্যবহারকারীরা অনেকেই নতুন কোনো আইওএস-চালিত পণ্য কিনছেন না বলে মন্তব্য জরিপ পরিচালনা প্রতিষ্ঠানের।মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম-চালিত স্মার্টফোনের ব্যবহার অনেক কমেছে। বর্তমানে উইন্ডোজ মোবাইল ব্যবহারের হার ১.৬ শতাংশ, যা গত বছর এ সময়ে ছিল ২.৭ শতাংশ।
বাজার গবেষক আনশুল গুপ্ত বলেন, ‘স্মার্টফোনের বাজার অ্যান্ড্রয়েড- চালিত স্যামসাং আর অ্যাপলের দখলে। দেখা যাচ্ছে অন্য প্রতিষ্ঠানের স্মার্টফোন আছে মাত্র ১০শতাংশ। তাই এ দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যেই চলছে প্রতিযোগিতা।’ স্যামসাংয়ের সর্বশেষ বাজারে আসা গ্যালাক্সি এসথ্রি দিয়ে ইতিমধ্যে বাজার মাতিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। দেখা গেছে এ স্মার্টফোনটির কল্যাণে স্যামসাংয়ের বাজার-শেয়ার ৩০ শতাংশ বেড়েছে, যা আগে ছিল ২১.৬ শতাংশ। সব মিলিয়ে দারুণভাবেই এগিয়ে যাচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড- চালিত স্মার্টফোনগুলো।
 

গ্রামিনফোনে ৭ টাকায় কেমনে সারা মাস নেট ইউস করবেন?


♥ সুপার পোষ্ট ♥


 

কার্য পদ্ধতি :


  • View লিখে পাঠিয়ে দিবেন 9999 নাম্বারে।
  • যদি ৭ টাকার পেকেজ চালু থাকে তাহলে টাকা কাটবেনা।
  • আর যদি চালু না থাকে তাহলে ২৩ টাকা কাটবে।
  • তার জন্য আপনাকে সিমে ৩০ টাকা রাখতে হবে।
  • তারপর P1 পেকেজ চালু করতে হবে।
  • P1 পেকেজ চালু করবেন যেভাবে :
  • P1 লিখে পাঠিয়ে দিন 5000 নাম্বারে।
  • প্রথম দিন ৯৫ মেগাবাইট পর্যন্ত ইউস করা যাবে।
  • তারপর প্রথম দিন ১১:৫০ এ কিছু ডাউনলোড দিয়ে ১২ টা পার করতে হবে।
  • তখন দেখবেন ১২ টা পার হলে নেট অটো কানেক্ট হয়ে যাবে।
  • এভাবে প্রতিদিন করলে আপনি ১ মাস নেট ইউস করতে পারবেন।

ধন্যবাদ সবাইকে।
সবাই উপকৃত হবেন আশাকরি।
 

ফেসবুকের ৩টি লুকানো টিপস আপনাদের জানা উচিত।

আপনি হয়তো সারাদিনের বেশীর ভা গ সময় ফেসবুকে কাটান। আপনি কি নিজেকে ফেসবুক এক্সপাট ভাবছেন? তাহলে আপনার জন্য রয়েছে ফেসবুকের ৩টি লুকানো টিপস। নিচে দেয়া হলঃ


Message Forwarding

The simple way to share messages between different parties is copy and paste. Right? Maybe not. Conversations can be difficult to select in the right place. It also can be quite tedious whenever you want to quickly edit the conversation so that it’s easy to read and follow. Thankfully, Facebook has addressed the issue with message forwarding, allowing you to easily share any part of a conversation.

The process is simple. With the desired conversation open, click “Actions” and then “Forward…”
 You’ll be prompted to select which messages you would like to send. Do this by checking the boxes next to each message. Click the blue “Forward” button in the yellow banner at the top and send your message to anyone you desire. You can also add your own comments to the conversation as seen in the image above.

Contact Lists

As you may already know, Facebook has a “lists” feature, which allows you to sort contacts, or do you? If you do know about the feature, do you use it? A quick survey I conducted with 104 people resulted in 72 percent not using this feature. 10 percent said they use only the lists provided by Facebook to organize their friends and 17 percent said they use the provided lists and also make some of their own. Only 27 percent of those who were surveyed are using Facebook lists. That seems quite low to me. However, with that said, Facebook doesn’t make it very simple to organize your contacts, nor do they really explain the benefits of doing so.
I’ll quickly explain the benefit that Facebook lists can be. If you’re at all like me, you probably have connections from several aspects of your life – work, school, family, different organizations, church, friends and people you’ve met through your friends. At the very least, it’s nice to know how those people fit into your life. Sure you may think you can remember them all, but once in a while we all run across someone in our newsfeed that we have to stop and ask ourselves “Who is this person again?” That alone should be reason enough to organize your contacts.
However, you can also create specific newsfeeds for certain people or topics, instead of just seeing everything. Probably the most useful trick with lists, though, is the ability to filter out posts and direct them to certain categories of friends. This can be helpful if you don’t want to annoy fellow co-workers with the vast amount of YouTube videos that you made and posted on your profile for your close friends to see.
This is a good time to quickly point out that you should never post anything on the Internet that you don’t want everyone to see. That doesn’t mean you can’t or shouldn’t direct it to specific audiences, but save yourself some embarrassment and don’t post about that crazy party last night and call in sick on the same day — even if the post is “hidden” from your boss and co-workers. Remember those mutual friends of yours and your boss’s that were tagged in your post? Busted. 

Controlling Posts You’re Tagged In

No! Your friends did it again! They tagged you in that horrendous photo. Needless to say, this happens all the time. In fact, I’ve even done it as a prank to a friend because I knew they didn’t have this feature enabled. So how can you control tagging?
First off, always be aware of where you go in person. I’m referring to real life here. If you think what you’re doing may end up on Facebook and you aren’t sure all your contacts would approve, maybe you should think twice.
But let’s say you just want a little more control over what shows up on your profile. Personally, this is a big issue for me as I don’t have an Internet-enabled phone so I can’t promptly access Facebook. There are a few features that allow you to approve what posts are submitted to your profile by others and which ones aren’t.

facebook search tricks 
Just like any other of the privacy and security settings, which I highly recommend you familiarize yourself with, the tagging controls are accessed through “Privacy Settings” in the drop down menu of the top right corner of the page. Once you’re there, select custom and then click the “Edit Settings” link under the “Timeline and Tagging” section.

The window features several settings to adjust how others interact with you on Facebook publicly. On the third line, you can turn on the option to review posts that friends tag you in prior to it appearing on your timeline. You can also set the option to review tags that friends set to your own posts and also who can see posts that you’ve been tagged in as well as just any posts that friends post on your profile.
Something important to note is that these settings can be much more beneficial if you also have your friends categorized into lists. This is because if you do want to customize the settings beyond all of your friends seeing posts or being able to post, you can allow or prevent specific lists of friends from being able to interact with you publicly. 
 

ফটোশপে ডিজিটাল ইমেজ ম্যানিপুলেশন, চোখের রং পরিবর্তন

ফটোশপে ইমেজের যে কোন ধরনের পরিবর্তন করা যায়। কোন সমস্যা থাকলে সেটা ঠিক করা যায়, চোখের রং পাল্টানো যায়, ঠোটের পাল্টানো যায় এমনকি একজনের মুখের সাথে আরেকজনের মুখ মিলিয়ে কিংবা মানুষের মুখের সাথে অন্য প্রানীর মুখ মিলিয়ে নতুন কিছু করা যায়। এই পরিবর্তনগুলি কিভাবে করা হয় ধারাবাহিকভাবে উল্লেখ করা হচ্ছে।

শুরু করা যাক চোখের রং পাল্টানো দিয়ে। ছবিতে সাধারনভাবে যে চোখ আছে তাকে আরো উজ্জল করা হচ্ছে এই টিউটোরিয়ালে।
.          ইমেজটি ওপেন করুন। লেয়ারে রাইট-ক্লিক করে আরেকটি ডুপ্লিকেট তৈরী করুন।
.          ব্লেন্ডিং মোড হিসেবে Overlay সিলেক্ট করুন। ছবির আলো কম মনে হতে পারে।
.          Add Layer Mask আইকনে ক্লিক করে লেয়ার মাস্ক তৈরী করুন। ফিল কমান্ড ব্যবহার করে কালো রঙ দিয়ে ফিল করুন।
.          সফট কর্নার ব্রাশ সিলেক্ট করুন এবং চোখের কালো অংশে সাদা রং দিয়ে পেইন্ট করুন। চোখটি উজ্জল হতে থাকবে।
.          চোখতে আরো উত্তল করার জন্য নতুন একটি লেয়ার তৈরী করুন। ব্লেন্ডি মোড Soft Light সিলেক্ট করুন। এখানেই সাদা রং দিয়ে পেইন্ট করুন।
উদাহরনে বামচোখে পরিবর্তণ করা হয়েছে। অন্য চোখের সাথে তুলনা করে পার্থক্য দেখে নিতে পারেন। একই পদ্ধতিতে ঠোটকেও উজ্জল দেখাতে পারেন।


চোখ কিংবা ঠোটের রং বদল করতে চান ?
.          আগের পদ্ধতিতে লেয়ারের কপি করে নিন (মুলত মুল লেয়ারকে ঠিক রাখার জন্য)।
.          নতুন লেয়ারটির ব্লেন্ডিং মোড Hue সিলেক্ট করুন।
.          পছন্দমত রং দিয়ে সাবধানে পেইন্ট করুন।
 

ইলাষ্ট্রেটর টিউটোরিয়াল : টেক্সট বা অবজেক্টের বাইরে বা ভেতরে সমানভাবে বর্ডার তৈরী

আপনি ইলাষ্ট্রেটরে লোগো বা টাইটেলের জন্য টেক্সট লিখেছেন। আপনি চান এর বাইরে কিছুটা যায়গা জুড়ে নির্দিস্ট রঙের বর্ডার তৈরী করতে। খুব সহজেই কাজটি করতে পারেন অফসেট পাথ কমান্ড ব্যবহার করে। ড্রইং অবজেক্টের বাইরে অথবা ভেতরে সমানভাবে আরেকটি অবজেক্ট তৈরী করতে পারেন এই কমান্ড ব্যবহার করে।



এখানে টেক্সট এর ক্ষেত্রে অফসেট পাথ কমান্ড ব্যবহার দেখানো হচ্ছে।
.          টেক্সট তৈরী করুন। ফন্ট-সাইজ ইত্যাদি পরিবর্তণ করে নিন।
.          অপসেট পাথ কমান্ড সরাসরি টেক্সটে ব্যবহার করা যায় না। টেক্সট সিলেক্ট করে Type – Create Outline কমান্ড দিয়ে একে পাথে পরিনত করে নিন।

.          টেক্সট সিলেক্ট করে Object – Path – Offset Path কমান্ড দিন।
.          Offset Path ডায়ালগ বক্সে ক্লিক করুন। ফলে পরিবর্তণ সরাসরি দেখা যাবে।
.          Offset অংশে নতুন মান টাইপ করে দিন। নতুন মান টাইপ করার পর ডায়ালগ বক্সের যে কোন যায়গায় (বাটন বাদ দিয়ে) ক্লিক করলে ডিসপ্লে আপডেট হয়ে পরিবর্তনটি দেখা যাবে।
অফসেটের মানের আগে বিয়োগ (-) চিহ্ন ব্যবহার করলে অবজেক্টের ভেতরের দিকে নতুন পাথ তৈরী হবে।
.          পছন্দমত মান পাওয়ার পর OK সিলেক্ট করুন।

আগের পাথ এবং অপসেট পাথ গ্রুপ অবস্থায় পাবেন। ডাবল-ক্লিক করে আইসোলেশন মোডে যে কোনটিকে সিলেক্ট করে রং সহ অন্যান্য পরিবর্তণ করতে পারেন।
টেক্সট ছাড়াও যে কোন ধরনের পাথ অবজেক্টে এই কমান্ড ব্যবহার করতে পারেন। উদাহরনের ছবিতে পাতার ক্ষেত্রে ভেতরের দিকে অফসেট ব্যবহার করা হয়েছে।